ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তালিকা গুলির PDF Download

পোস্টটি শেয়ার করুন
1.7/5 - (3 votes)

ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তালিকা

ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তালিকা : ভারতের সংবিধান ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন। সংবিধানে ভারতীয় রাজ্যসংঘকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার-ব্যবস্থার একটি উপ-রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক বিভাগ। এই অঞ্চলগুলি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক শাসিত হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রত্যেক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের শাসনকার্য পরিচালনার জন্য একজন করে প্রশাসক অথবা লেফটেনান্ট গভর্নর নিয়োগ করে থাকেন।  কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে প্রসাশনিক সুবিধার জন্য আরও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। গ্রামগুলি প্রশাসনের ক্ষুদ্রতম অঞ্চল হিসাবে গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রামে প্রতিনিধি হিসাবে প্রশাসনিক গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে। একটি গ্রাম পঞ্চায়েত বেশ কয়েকটি গ্রামের প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে থাকতে পারে।

 

২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সংখ্যা সাত ছিল। ০১ লা নভেম্বর ২০১৯ সাল থেকে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ কে নতুন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ঘোষণা করা হয়েছে। এর সাথে দুইটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল “দামান ও দিউ” এবং “দাদরা ও নগর হাভেলি” কে একটি অন্চল করা হয়েছে।

Join us on Telegram

ভারতে বর্তমানে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সংখ্যা আটটি। জাতীয় রাজধানী কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর ও পুদুচেরিকে আংশিক রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। দিল্লিকে বর্তমানে জাতীয় রাজধানী অঞ্চল নামে অভিহিত করা হয়। এই তিন অঞ্চলের নিজস্ব বিধানসভা ও মন্ত্রিপরিষদ রয়েছে। তবে এই মন্ত্রিপরিষদের ক্ষমতা সীমিত; কিছু কিছু আইনবিভাগীয় ক্ষমতার প্রয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির “বিবেচনা ও সম্মতি”র প্রয়োজন হয়।

১. আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৮,২৪৯ sq. km
জনসংখ্যা ৪ লক্ষ (আনুমানিক)
রাজধানি পোর্ট ব্লেয়ার
ভাষা হিন্দি, নিকোবরি, বাংলা, তামিল, মালয়ারাম, তেলেগু প্রভৃতি

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। এই অঞ্চলটি  ৬° থেকে ১৪° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২° থেকে ৯৪° পূর্ব দ্রাঘিমার মধ্যে ভারত মহাসাগরে অবস্থিত।

আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ নামে দুটি পৃথক দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি গঠিত। এই দুই দ্বীপপুঞ্জ ১০° উত্তর অক্ষরেখা দ্বারা বিচ্ছিন্ন। ১০° উত্তর অক্ষাংশের উত্তরের অংশকে আন্দামান এবং দক্ষিণের অংশকে নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ নামে অভিহিত করা হয়।

এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির রাজধানী আন্দামানের শহর পোর্ট ব্লেয়ার। এই অঞ্চলেই প্রথম মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করে। এই অঞ্চলের পূর্বে আন্দামান সাগর ও পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আবাসভূমি। এই অঞ্চলে নেগ্রিটো, জারোয়া, সেন্টিনেলিস দের আদি বাসভূমি।

২. দাদরা, নগর হাভেলী, দমন ও দিউ

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৬০৩ sq. km
জনসংখ্যা ৫৮৪,৭৬৪ জন
রাজধানি দমন
ভাষা মারাঠি, গুজরাতি, হিন্দি ও ইংরেজি

দাদরা, নগর হাভেলী, দমন ও দিউ/Dadra and Nagar Haveli and Daman and Diu (DNHDD) পশ্চিম ভারতে অবস্থিত ভারতের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত এই ছিট মহল অঞ্চল গুলি পর্তুগিজ দের অধীনে ছিল।

[জম্মু ও কাশ্মীরের পুনর্গঠনের পড়ে ভারতের নতুন মানচিত্র দেখুন]

পূর্বে এটি দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ নামে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ছিল। ২০১৯ সালের জুলাই মাসে ভারত সরকার এই দুটি অঞ্চলকে সংযুক্তিকরনের প্রস্তাব রাখেন; এরপর ডিসেম্বর ২০১৯ সালে প্রয়োজনীয় আইন পাশ হয়। এবং অবশেষে ২৬ জানুয়ারি ২০২০ সালে দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে সংযুক্তি করণ করে দাদরা, নগর হাভেলী, দমন ও দিউ নামক একটি অঞ্চল গঠন করা হয়েছে।

অঞ্চলটি চারটি (দাদরা, নগর হাভেলী, দমন ও দিউ) আলাদা আলাদা ভৌগোলিক সত্ত্বা দ্বারা গঠিত। দাদরা, নগর হাভেলী, দমন ও দিউ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে রাজধানী হল ‘দমন’।

৩. লক্ষদ্বীপ

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৩২ sq. km
জনসংখ্যা ৬৪,৪২৯ জন
রাজধানি কাবারট্টি
ভাষা               মালয়ালম, ইংরেজি, মহল, জেসেরি (দ্বীপ ভাষা) প্রভৃতি

লক্ষদ্বীপ যা ভারতের মূল ভূ-খণ্ড হতে ২৮০ থেকে ৪৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে লাক্ষা সাগরের মালাবার উপকূলের অবস্থিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। লক্ষদ্বীপের অর্থ সংস্কৃত এবং মালয়ালম ভাষায় “এক লাখ দ্বীপ”। ৩২ বর্গ কিলোমিটার (১২ বর্গ মাইল) আয়তনের লক্ষদ্বীপ হল ভারতের সবচেয়ে ছোট কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল। লক্ষদ্বীপের রাজধানী হল কাবারট্টী। ব্রিটিশদের প্রস্থানের পর ১ নভেম্বর ১৯৫৬ সালে দ্বীপপুঞ্জটি কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের মর্যাদা পায়। ১৯৭৩ সালে সমগ্র দ্বীপ গুলির নতুন নামকরণ করে ‘লক্ষদ্বীপ’ রাখা হয়।

লক্ষদ্বীপ ১২টা প্রবাল-দ্বীপ, ৩টা রিফ এবং কিছু নিমজ্জিত বালু চড় রয়েছে। লক্ষদ্বীপের মোট ২৭টি দ্বীপের মধ্যে মাত্র ১১ টি দ্বীপে জনবসতি গড়ে উঠেছে।

৪. পুদুচেরি

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৪৯২  sq. km
জনসংখ্যা ১২,৪৪,৪৬৪ জন
রাজধানি পুদুচেরি
ভাষা তামিল, মালয়ালম, তেলুগু, ফরাসি

পুদুচেরি, ভারতের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। এটি একটি ভূতপূর্ব ফরাসি উপনিবেশ। চারটি অসংলগ্ন ছিটমহল বা জেলা নিয়ে গঠিত। অঞ্চলের নামকরণ হয়েছে বৃহত্তম জেলা পন্ডিচেরির নাম অনুসারে। সেপ্টেম্বর, ২০০৬ নাগাদ সরকারি ভাবে ফরাসি নাম ‘পন্ডিচেরি’র বদলে তামিল নাম ‘পুদুচেরি’ রাখা হয়। একে “প্রাচ্যের ফরাসি রিভিয়েরা“ও বলা হয়।পুডুচেরি

১৯৫৪ সালের ১লা নভেম্বর ফরাসি সরকার ভারতের সমস্ত উপনিবেশগুলি বিনাশর্তে ভারতের কাছে সমার্পন করেন ৷ ভারতের ইতিহাসে এই ঘটনাকে DE FACTO TRANSFER OF PONDICHERRY বলা হয় ৷

কারাইকল, পন্ডিচেরী (পুদুচেরি), মাহে, ইয়ানম চারটি ছিট মহল বা জেলা নিয়ে একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন করা হয়েছে। চারটি অঞ্চল দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।

পুদুচেরি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি দক্ষিণ ভারতীয় উপদ্বীপে অবস্থিত। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পুদুচেরি জেলাটি উত্তরে তামিলনাড়ুর ভিলুপ্পুরম ও দক্ষিণে কডলুর জেলা দ্বারা; কারাইকল জেলাটি উত্তরে ময়িলাড়ুতুরাই, পশ্চিমে তিরুভারুর ও দক্ষিণে নাগপত্তনম জেলা দ্বারা; ইয়ানম জেলাটি অন্ধপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জেলা দ্বারা এবং মাহে জেলাটি উত্তরে কেরালার কণ্ণুর ও দক্ষিণে কালিকট জেলা দ্বারা পরিবেষ্টিত।

৫. জাতীয় রাজধানী অঞ্চল: দিল্লী

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ১,৪৮৪.০  sq. km
জনসংখ্যা ১,১০,৩৪,৫৫৫ জন
রাজধানি নতুন দিল্লি
ভাষা হিন্দি, ইংরেজি, পাঞ্জাবি, উর্দু

দিল্লি হল ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় রাজধানী অঞ্চল। ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে দিল্লি যমুনা-গঙ্গা নদী উপত্যকার উচ্চ দোয়াব ও পাঞ্জাব অঞ্চলের অংশ। দিল্লি ও তার সংশ্লিষ্ট নগরাঞ্চলটিকে ১৯৯১ সালে ভারতীয় সংবিধানের ৬৯তম সংশোধনী বলে (National Capital Territory Act, 1991) জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

দিল্লীকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে রূপান্তরিত করা হয় ১৯৫৬ সালে। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। বর্তমানে যেটি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে পরিনত হয়েছে।

৬. জম্মু ও কাশ্মীর

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৪২২৪১  sq. km
জনসংখ্যা ১২,২৫৮,৪৩৩ জন
রাজধানি শ্রীনগর (গ্রীষ্মকালীন) জম্মু (শীতকালীন)
ভাষা কাশ্মীরি, ডোংরি,পাঞ্জাবি, পাহাড়ি,গোজরি, হিন্দি, উর্দূ প্রভৃতি

জম্মু ও কাশ্মীর হল ভারতের কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল যা এতদিন সতন্ত্র রাজ্য ছিলো। এই অঞ্চলের পশ্চিমে ও উত্তরপশ্চিমে লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোলের ওপারে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর গিলগিত-বালতিস্তান অবস্থিত।

জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকা এই দুই অঞ্চল নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি গঠিত। শ্রীনগর এই অঞ্চলের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী এবং জম্মু শীতকালীন রাজধানী।

৩১ অক্টোবর ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীর স্বতন্ত্র রাজ্যকে ভাগ করে লাদাখ ও জম্মু ও কাশ্মীর নামে আলাদা দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠিত হয়

আয়তনের জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (লাদাখের পরে)। এবং ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যা যুক্ত কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (দিল্লীর পরে)।

৭. লাদাখ

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ৮৬,৯০৪  sq. km
জনসংখ্যা ২,৭০,১২৬ জন
রাজধানি লেহ্‌
ভাষা কাশ্মীরি, ডোংরি,পাঞ্জাবি, পাহাড়ি,গোজরি, হিন্দি, উর্দূ প্রভৃতি

লাদাখ বা লা-দ্বাগস ভারতের একটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল, এই অঞ্চলের উত্তরে কুনলুন পর্বতশ্রেণী এবং দক্ষিণে হিমালয় দ্বারা বেষ্টিত। এই এলাকার অধিবাসীরা ইন্দো-আর্য এবং তিব্বতী বংশোদ্ভুত। লাদাখ ভারতের জনবিরল এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম। ঐতিহাসিককাল ধরে বালটিস্তান উপত্যকা, সিন্ধু নদ উপত্যকা, জাংস্কার, লাহুল ও স্পিটি, রুদোক ও গুজ সহ আকসাই চিন এবং নুব্রা উপত্যকা লাদাখের অংশ ছিল। বর্তমানের লাদাখ শুধুমাত্র লেহ জেলা ও কার্গিল জেলা নিয়ে গঠিত। তিব্বতী সংস্কৃতি দ্বারা লাদাখ প্রচন্ডভাবে প্রভাবিত বলে এই অঞ্চলকে ক্ষুদ্র তিব্বত বলা হয়ে থাকে।

৮. চন্ডীগড়

বিভাগ বিবরণ
ক্ষেত্রফল ১১৪ sq. km
জনসংখ্যা ১০,৫৪,৬৮৬ জন
রাজধানি চন্ডীগড়
ভাষা পাঞ্জাবি, ইংরেজি

চন্ডীগড় ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজধানী। তবে প্রশাসনিকভাবে চণ্ডীগড় এই দুইয়ের কোনটিরই অধীনস্থ নয়, এটি একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। পাঞ্জাবের রাজ্যপাল চণ্ডীগড়েরও শাসনকর্তা। শহরটির নাম এসেছে নিকটেই হরিয়ানার পাঁচখুলা জেলার চণ্ডী মন্দিরের নামে। চণ্ডীগড়ের আক্ষরিক অর্থই হল দেবী চণ্ডীর গড় বা দুর্গ। পাঁচখুলা ও মোহালি চণ্ডীগড়ের উপকণ্ঠে দুটি উপ-শহর (satellite cities)। অনেকসময় এদের একত্রে চণ্ডীগড় শহরত্রয়ী অভিধা দেওয়া হয়।

ফরাসি বংশোদ্ভুত সুয়েডিয়-জাত নগর-স্থপতি লে কর্বুসিয়ার চণ্ডীগড়ের পরিকল্পনা শেষ করেন ১৯৫০ সালে। কিন্তু আসলে লে কর্বুসিয়ার ছিলেন শহরটির দ্বিতীয় রূপকার। শহরটির প্রথম “মাস্টার প্ল্যান” খসড়া করেন স্থাপত্য পরিকল্পনাবিদ আলবার্ট মেয়ার যিনি পোল্যান্ডীয় স্থপতি ম্যাথিউ নরউইকির সংগে কাজ করছিলেন। ১৯৫০ সালে নরউইকির অকালমৃত্যুর কারণেই লে কর্বুসিয়ারকে প্রকল্পটি সমাপ্ত করতে আহবান করা হয়।

১ নভেম্বর ১৯৬৬ সালে এটি ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অভিধা দেওয়া হয়।

উঃ ৮টি

উঃ লাদাখ এবং জম্মু ও কাশ্মীর।

উঃ ভারতের ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে মোট ৩টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নিজস্ব বিধানসভা রয়েছে। তিনটি অঞ্চল হল- দিল্লী, পুডুচেরি এবং জম্মু ও কাশ্মীর।

উঃ দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ এই দুটি অঞ্চলকে যুক্ত করে বর্তমানে দাদরা, নগর হাভেলি, দমন ও দিউ নামে একটি একক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন করা হয়েছে।

৫. ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম কী?

উঃ লাদাখ

Students Care

স্টুডেন্টস কেয়ারে সকলকে স্বাগতম! বাংলা ভাষায় জ্ঞান চর্চার সমস্ত খবরা-খবরের একটি অনলাইন পোর্টাল "স্টুডেন্ট কেয়ার"। পশ্চিমবঙ্গের সকল বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের এবং সমস্ত চাকুরী প্রার্থীদের জন্য, এছাড়াও সকল জ্ঞান পিপাসু জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিবর্গদের সুবিধার্থে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।  

7 thoughts on “ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তালিকা গুলির PDF Download

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: স্টুডেন্টস কেয়ার কতৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত !!