150 MCQ Primary TET Mock Test FREE PDF | প্রাথমিক টেট মক টেস্ট

বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কতগুলি বিষয় সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীর অন্তর্গত ?

বয়ঃসন্ধিকলে উদ্ভূত বিভিন্ন সমস্যা, বিরূপ আচরণ, প্রক্ষোভ ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে তা সংশোধনের জন্য নিম্নের কোন পদ্ধতি আদর্শ ?

Gray Phye শিখন সঞ্চালন কৌশলের কয়টি স্তরের কথা বলেছেন ?

জাড তার সামাণ্যীকরণ তত্ত্বের সমর্থনে নিম্নের কোন নিয়মের ভিত্তিতে তার পরীক্ষাটি করেন ?

থর্ণডাইক তার শিখন সঞ্চালন তত্ত্বের ব্যাখ্যার জন্য গণিতের প্রথম চারটি নিয়মকে বিশ্লেষণ করে দেখান, এই চারটি নিয়ম হলঃ

থর্ণডাইকের শিখন সঞ্চালনের অভিন্ন উপাদান তত্ত্বকে নিম্নের কে সঞ্চালন তত্ত্ব নয় বলে অভিমত প্রকাশ করেন ?

দাবা খেলার কৌশলকে প্রতিফলিত চিন্তনের মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগ করা, এই বিষয়টি সমর্থন করে –

রজার্স তার তত্ত্বে আত্মবিশ্বাস গঠনের তিনটি উপাদানের কথা উল্লেখ করেছেন, নিম্নের কোনটি তার অন্তর্ভুক্ত নয় ?

শিখন ও সমস্যা সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীকে যে প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদান করা হয় তাকে বলা হয় –

ভিকেরিয়াস রি-ইনফোর্সমেন্ট নীতি (Vicarious Reinforcement) অনুযায়ী প্রকৃত মডেল হলঃ

গেস্টাল্ট শিখন তত্ত্বের একটি শিখন ধারণা হল Law of Pragnanz, “Pragnanz” একটি জার্মান শব্দ, এর অর্থ হল

কোহলার কোন দ্বীপে তার বিখ্যাত সিম্পাঞ্জির পরীক্ষাটি করেন ?

INRC Group “R” এর র্থ হলঃ

পিয়াজেঁর মতে শিশু ভুল ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে আকৃষ্ট হয়

Jean Piaget কে প্রজ্ঞামূলক শিখন তত্ত্বের প্রধান প্রবক্তা বলে অভিহিত করেন –

‘শিক্ষণ মানে দু’বার শেখা’, এই বক্তব্যটি সম্পূর্ণ সত্য যখন শেখা হয় –

থার্ণডাইকের ফল লাভের সূত্র অনুযায়ী শিক্ষাক্ষেত্রে আদর্শ প্রয়োগ কৌশলটি হলঃ

আপনার শ্রেণীকক্ষে কোন শিক্ষার্থীকে Umbrella বানান (Spelling) বলতে বললে সে সঠিক বানান না বলে ভুল বানান বলায় আপনি তাকে Umbrella বানানটি বই থেকে দেখে দেখে দশবার লিখতে বললেন, এক্ষেত্রে আপনি যে কার্য সম্পাদন করলেন সেটি হলঃ

আপনি দেখলেন আপনার সন্তান একটি পুতুল নিয়ে তাকে কোলে করে দোলখাইয়ে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছে, এক্ষেত্রে আপনার সিদ্ধান্ত হলঃ

আপনার বিদ্যালয়ে নীল, সবুজ ও লাল তিনটি আবর্জনা পাত্র রাখা রয়েছে । শ্রেণীকক্ষে কার্যাবলী শেষে আপনি দেখলেন কিছু আবর্জনা রয়েছে । শিক্ষার্থীদের আপনি শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার করতে বলে পর্যবেক্ষণ করলেন যে সকল শিক্ষার্থী তিনটি আবর্জনা পাত্রে আলাদা আলাদা আবর্জনা ফেলছে । এথেকে আপনি ধারণা করতে পারলেন আপনার শিক্ষার্থীরা –

আপনি আপনার শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের একটি সমস্যা সমাধান করতে দিলেন । প্রথমে সকলেই সমস্যাটি নিয়ে সমাধান করার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠল । তারপর আপনি দেখলেন এক শিক্ষার্থী অন্য শিক্ষার্থীর খাতার দিকে উঁকি মারছে । এই ঘটনাটিকে আপনি নিম্নের কোন বিষয়ের দ্বারা ব্যাখ্যা করবেন ?

একজন শিক্ষার্থী তার অঙ্কন ক্লাসে রং পেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকা শিখে সেই অভিজ্ঞতা দিয়ে তার কম্পিউটার ক্লাসে গ্রাফিক্সে কাজ করতে আরম্ভ করলো । এক্ষেত্রে ঐ শিক্ষার্থীর কি ধরনের শিখন সঞ্চালন হয়েছে বলে আপনি মনে করেন ?

এরুপ শিখন সঞ্চালনের কথা মাথায় রেখে বর্তমানে পাঠক্রম প্রস্তুত করা হয়, এখানে কোন ধরনের শিখন সঞ্চালনের কথা বলা হয়েছে ?

ব্যক্তিগত নির্দেশনা ব্যক্তিগত বিভন্ন সমস্যার নিরসনে সাহায্য করে, যখন

ব্যক্তিগত নির্দেশনাদানে নিম্নের কোনটি বিদ্যালয়ের ভূমিকা নয় বলে আপনি মনে করেন ?

স্বতঃস্ফূর্ত পরিবেশে শিক্ষার্থী নিজেকে মেলে ধরতে পারে, যখন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী হিসাবে –

যে উপায়ে শিক্ষক/শিক্ষিকা শিক্ষনের তাত্ত্বিক বিষয়গুলো সুনির্দিষ্টভাবে শিক্ষার্থীদের উপর প্রয়োগ করে তাদের বৌদ্ধিক, মানসিক ও জ্ঞানমূলক বিকাশে সহযোগিতা করে সেই উপায়কে শিক্ষণ প্রক্রিয়ার –

শিক্ষণ সম্পর্কে সঠিক তথ্য নির্বাচন করুনঃ
i) শিক্ষণ হল শিখনের কারণ
ii) শিক্ষণ একটি সহজ সামাজিক প্রক্রিয়া
iii) শিক্ষণ হল চেতন ও অবচেতন মনের প্রক্রিয়া

শিক্ষণকে একটি ত্রি-মেরু প্রক্রিয়া বলা হয়, কারণ –

ভূমির ঢাল বরাবর নদী প্রবাহিত হয় এই বিষয়টি বোঝালে শিক্ষার্থী সহজেই বুঝতে পারে সাধারণ নিয়মে তরল বস্তু নিচের দিকে প্রবাহিত হয় । পরবর্তী ক্ষেত্রে প্রত্যেক বস্তু যে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে নিম্নদিকে (ব্যতিক্রম রয়েছে) ধাবিত হয় তা বোঝানো সহজ হয়ে যায় । এই সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি শিক্ষণের যে নীতির সাথে সম্পর্কিত তা হলঃ

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

কীটপতঙ্গ বিলুপ্ত হয়ে যাবে –

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কমছে –

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

যে বিজ্ঞানীর কথা বলা হয়েছে তিনি কর্মরত –

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

শতাব্দী বলতে বোঝানো হয়েছে –

নিম্নের গদ্যাংশটি পড়ে 31-36 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন’। জীবনানন্দ দাশ এই কবিতা লেখার পর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েক দশক। এই সময়কালে পৃথিবীর সেই অসুখ আরও গভীরে পৌঁছে গিয়েছে। যার অন্যতম কারণ জলবায়ু বিপর্যয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate change) কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে।

‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে পশুদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পতঙ্গদের ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি একই। ফলে সব মিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন যতটা ক্ষতি করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছিল, তার থেকেও বেশি ক্ষতি করে দিয়েছে।

এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে নাসার এক গবেষক ড. কেট ডাফি বলছেন, ”আমাদের একটা এমন পদ্ধতি দরকার যার সাহায্যে তাপমাত্রার প্রভাবে কীটপতঙ্গদের ক্ষতির দিকটি সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা যাবে।” তাঁর দাবি, সেদিকে তাকিয়েই তাঁরা গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শিগগিরি এবিষয়ে যথাযথ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে দাবি কেটের।

গবেষকদের দাবি, পরিস্থিতি ক্রমেই এমন দিকে যাচ্ছে যার ধাক্কায় সারা পৃথিবীর ৩৮টি প্রজাতির পতঙ্গের মধ্যে ২৫টি বিপণ্ণ হয়ে যাবে আগামী শতাব্দীর শুরুতেই। এর পিছনে অন্যতম কারণ স্থানীয় জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তন।

পৃথিবীর সেরা জীব মানুষ। কিন্তু মানব সভ্যতাও বিপণ্ণ হবে না-মানুষদের বিপণ্ণতায়। আসলে ফল, সবজি, ফুলের ফলনে পতঙ্গের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই তারা অবলুপ্ত হলেই মানুষের জীবনধারণও ক্রমেই সমস্যার মুখে পড়বে। কার্যতই বিপণ্ণ হবে মানব সভ্যতার অস্তিত্বও। পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা অবশ্য বহুদিন ধরেই বলছেন, জলবায়ু সংকট ঠেকাতে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমস্ত সাবধান বার্তা সত্ত্বেও ছবিটা বদলায়নি। এই পরিস্থিতিতে ফের নতুন করে আশঙ্কার কথা শোনালেন গবেষকরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফলের ধাক্কায় ৬৫ শতাংশ কীটপতঙ্গ এই নীল গ্রহ থেকে চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আগামী শতাব্দীর মধ্যেই এই অবস্থা ঘটবে। ফলে মানুষের জীবনধারণ আরও অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের হয়ে যাবে। ‘নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাপত্র। সেখানেই এই দাবি করা হয়েছে।

কেট একটি –

নিম্নের পদ্যাংশটি পড়ে 37-40 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

নারী পুরুষ ভালোবাসায়
ফুলের কুঁড়ি শিশু
অদেখা এই আলোর কণা
ভবিষ্যতের যীশু

সবেই আমি ছোট্ট কুঁড়ি
সবেই তুমি ‘মা’
আগামীর সম্ভাষণে
একটি মাসে পা

শব্দ কিছু আসছে কানে
ভবিষ্যতের আশা
মডেলিং এর ব্যবধানে
আমি ই জিজ্ঞাসা

পুরুষ যিনি ‘বাবা’হবেন
আশীষ রাখেন সাথে
নতুন আমি হবার পথে
বিঁধলো কাঁটা বুকে

দু-তিন মাসেই হৃষ্ট পুষ্ট
আমার আবির্ভাব
ঠাকুরদাদা ভীষণ খুশী
মা এর বজ্রাঘাত
অন্ধকারায় বন্দী প্রাণের
সংগ্রামময় রাত
আশার আলো আসবে কবে
বলবে সুপ্রভাত?

এক এক দিনেই প্রাণ ধুকপুক
পাঁচটি মাসে পা
এক সকালে ছুরির আদর
‘হ্যাঁ’ থেকে হই ‘না’

আসা ও ছিল অন্ধকারে
মাতৃ জঠরবাস
জীবন পাওয়ার আগেই এল
মৃত্যুর সওগাত

দেহের বোঁটায় ছোট্ট প্রাণের
কেন আসা যাওয়া
এক ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে আলো
এক লাফে চাঁদ পাওয়া
আলোর জগৎ, রোশনাই আর
সুখ সম্পদ যত
বিশ্ব জগৎ এক করলে
আমার সমান হত

কবিতার প্রথম চার লাইনে শিশুর কোন অবস্থার কথা বলা হয়েছে ?

নিম্নের পদ্যাংশটি পড়ে 7-10 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

নারী পুরুষ ভালোবাসায়
ফুলের কুঁড়ি শিশু
অদেখা এই আলোর কণা
ভবিষ্যতের যীশু

সবেই আমি ছোট্ট কুঁড়ি
সবেই তুমি ‘মা’
আগামীর সম্ভাষণে
একটি মাসে পা

শব্দ কিছু আসছে কানে
ভবিষ্যতের আশা
মডেলিং এর ব্যবধানে
আমি ই জিজ্ঞাসা

পুরুষ যিনি ‘বাবা’হবেন
আশীষ রাখেন সাথে
নতুন আমি হবার পথে
বিঁধলো কাঁটা বুকে

দু-তিন মাসেই হৃষ্ট পুষ্ট
আমার আবির্ভাব
ঠাকুরদাদা ভীষণ খুশী
মা এর বজ্রাঘাত
অন্ধকারায় বন্দী প্রাণের
সংগ্রামময় রাত
আশার আলো আসবে কবে
বলবে সুপ্রভাত?

এক এক দিনেই প্রাণ ধুকপুক
পাঁচটি মাসে পা
এক সকালে ছুরির আদর
‘হ্যাঁ’ থেকে হই ‘না’

আসা ও ছিল অন্ধকারে
মাতৃ জঠরবাস
জীবন পাওয়ার আগেই এল
মৃত্যুর সওগাত

দেহের বোঁটায় ছোট্ট প্রাণের
কেন আসা যাওয়া
এক ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে আলো
এক লাফে চাঁদ পাওয়া
আলোর জগৎ, রোশনাই আর
সুখ সম্পদ যত
বিশ্ব জগৎ এক করলে
আমার সমান হত

শিশুর আবির্ভাবে খুশি হয়েছিল

নিম্নের পদ্যাংশটি পড়ে 37-40 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

নারী পুরুষ ভালোবাসায়
ফুলের কুঁড়ি শিশু
অদেখা এই আলোর কণা
ভবিষ্যতের যীশু

সবেই আমি ছোট্ট কুঁড়ি
সবেই তুমি ‘মা’
আগামীর সম্ভাষণে
একটি মাসে পা

শব্দ কিছু আসছে কানে
ভবিষ্যতের আশা
মডেলিং এর ব্যবধানে
আমি ই জিজ্ঞাসা

পুরুষ যিনি ‘বাবা’হবেন
আশীষ রাখেন সাথে
নতুন আমি হবার পথে
বিঁধলো কাঁটা বুকে

দু-তিন মাসেই হৃষ্ট পুষ্ট
আমার আবির্ভাব
ঠাকুরদাদা ভীষণ খুশী
মা এর বজ্রাঘাত
অন্ধকারায় বন্দী প্রাণের
সংগ্রামময় রাত
আশার আলো আসবে কবে
বলবে সুপ্রভাত?

এক এক দিনেই প্রাণ ধুকপুক
পাঁচটি মাসে পা
এক সকালে ছুরির আদর
‘হ্যাঁ’ থেকে হই ‘না’

আসা ও ছিল অন্ধকারে
মাতৃ জঠরবাস
জীবন পাওয়ার আগেই এল
মৃত্যুর সওগাত

দেহের বোঁটায় ছোট্ট প্রাণের
কেন আসা যাওয়া
এক ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে আলো
এক লাফে চাঁদ পাওয়া
আলোর জগৎ, রোশনাই আর
সুখ সম্পদ যত
বিশ্ব জগৎ এক করলে
আমার সমান হত

জঠরবাস বলতে বোঝানো হয়েছে –

নিম্নের পদ্যাংশটি পড়ে 37-40 সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দিন ।

নারী পুরুষ ভালোবাসায়
ফুলের কুঁড়ি শিশু
অদেখা এই আলোর কণা
ভবিষ্যতের যীশু

সবেই আমি ছোট্ট কুঁড়ি
সবেই তুমি ‘মা’
আগামীর সম্ভাষণে
একটি মাসে পা

শব্দ কিছু আসছে কানে
ভবিষ্যতের আশা
মডেলিং এর ব্যবধানে
আমি ই জিজ্ঞাসা

পুরুষ যিনি ‘বাবা’হবেন
আশীষ রাখেন সাথে
নতুন আমি হবার পথে
বিঁধলো কাঁটা বুকে

দু-তিন মাসেই হৃষ্ট পুষ্ট
আমার আবির্ভাব
ঠাকুরদাদা ভীষণ খুশী
মা এর বজ্রাঘাত
অন্ধকারায় বন্দী প্রাণের
সংগ্রামময় রাত
আশার আলো আসবে কবে
বলবে সুপ্রভাত?

এক এক দিনেই প্রাণ ধুকপুক
পাঁচটি মাসে পা
এক সকালে ছুরির আদর
‘হ্যাঁ’ থেকে হই ‘না’

আসা ও ছিল অন্ধকারে
মাতৃ জঠরবাস
জীবন পাওয়ার আগেই এল
মৃত্যুর সওগাত

দেহের বোঁটায় ছোট্ট প্রাণের
কেন আসা যাওয়া
এক ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে আলো
এক লাফে চাঁদ পাওয়া
আলোর জগৎ, রোশনাই আর
সুখ সম্পদ যত
বিশ্ব জগৎ এক করলে
আমার সমান হত

আশার আলো বলতে বোঝানো হয়েছে –

আমরা ছাগল বা ঐ জাতীয় পশুকে ডাকার জন্য জিহ্বার সাহায্যে চু-চু শব্দ করি, এই চু-চু শব্দটি –

মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা –

নিম্নের কোন বর্গের 5টি ধ্বনিই জ্বিহামূলীয়ধ্বনি ?

উদ্ধার ->উধার -> ধার, ধ্বনি পরিবর্তনের এই রীতিটি নিম্নের যে রীতিকেও সমর্থন করে সেটি হলঃ

সাধারণত ‘অপিনিহিতি’ বলতে বোঝায় – শব্দমধ্যস্থিত ‘ই’ বা ‘উ’ এর নির্দিষ্ট স্থানের পূর্বে উচ্চারণের রীতিকে । এই উচ্চারণ রীতিটির নামকরণ করেন –

ভাষার গ্রহণদক্ষতার বিকাশ এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে –

লিখিত প্রকাশ দক্ষতা বিকাশের প্রধান শর্ত হল –

আচরণের উদ্দেশ্য সাধনে মনঃসঞ্চালনমূলক ক্ষেত্র বিভিন্ন সময়ে তিনজন শিক্ষামনোবিদ আলোচনা করেন । এদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয় –

বর্ণানুক্রমিক পাঠপ্রণালী প্রক্রিয়া সমন্ধে ভুল তথ্যটি হলঃ

ধ্বনিগত পাঠপ্রণালীর একটি গুরুত্ব হলঃ

শব্দ দেখে বলা পাঠপ্রণালীর একটি প্রধান চলক হলঃ

সবচেয়ে কঠিন ও সংবদ্ধ স্তরের পাঠস্তরবিন্যাস হল –

মৌখিক বা সরব পাঠে বর্তমান মানস-দৈহিক প্রক্রিয়াগুলির একটি হলঃ

ভাষা শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সক্রিয়, সৃজনশীল, বহুতরফা তথ্য সরবরাহ করতে সাহায্য করে –

তথ্য নির্ভর পাঠ্যর ক্ষেত্রে আদর্শ –

দুর্লভ ব্যবহৃত ও সর্বদা ব্যবহৃত শব্দের তালিকা তৈরিকরণ এই কৌশলটি অবলম্বন করা হয় –

নীতি নথিতে ব্যবহৃত ভাষা হবে –

উপস্থাপিত বিবৃতির একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকবে, যখন

আদর্শ প্রশ্নের বৈশিষ্টগুলির একটি নয় –

রাখালিয়া কাব্য নিম্নের যে ঘরানার অন্তর্ভুক্ত –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

Chandrayan-2 comprised of –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

ISRO stands for –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

Vikram losts its earth link when it was –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon’s –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

According to ISRO the mission’s orbiter had spotted the lander on the moon –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

ISRO chairman is –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

The Lunar lander weight –

A. Read the following Passage carefully and answer the questions (61-68) that follow :

The Chandrayan-2 mission was aim at the Vikram Module making a soft landing on the moon uncharted south pole. The Indian Space Research Organisation is continuing its efforts to reconnect with lunar lander Vikram.The 1.4 tonne lander has been laying silent on the moon’s surface since the early hour of september 7. ISRO’s Chandrayan-2 mission involved an orbiter, lander (Vikram) and rover (Pragyan). The Vikram module was to make a historic first soft landing near the moon’s
south pole at 1.55 a.m. on september 7. Vikram lost its earth link when it was 2.1 km and about 3 minutes from touchdown ISRO said the mission’s orbiter had spotted the lander on to moon on september 8. ISRO Chairman K.Sivan said they would try the restore link with lander for 14 days. The lander and the rover are not expected to have signals after 14 Earth days from september 7. The lunar night will begin and the spacecraft will have run out of solar power. The ISRO is understood to be trying to call Vikram via the orbiter link. The orbiter is safe in the intended orbit round the moon. With the “precise launch and mission management”, the orbiter’s life span will extend to almost seven years.

Uncharted means –

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

The body of the vast imagewas of a –

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

Where will the new messiah be born ?

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

Which are fill of passionate intensity ?

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

A gaze blank and pitiless as the sun, – is an example of –

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

What troubles the poet’s sight –

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

What kind of shape dose the word ‘gyre’ refer to ?

B. Read the following Poem carefully and answer the questions (69-75) that follow :

Turning and turning in the widening gyre
The falcon cannot hear the falconer;
Things fall apart; the centre cannot hold;
Mere anarchy is loosed upon the world,
The blood-dimmed tide is loosed, and everywhere
The ceremony of innocence is drowned;
The best lack all conviction, while the worst
Are full of passionate intensity.

Surely some revelation is at hand;
Surely the Second Coming is at hand.
The Second Coming! Hardly are those words out
When a vast image out of Spiritus Mundi
Troubles my sight: somewhere in sands of the desert
A shape with lion body and the head of a man,
A gaze blank and pitiless as the sun,
Is moving its slow thighs, while all about it
Reel shadows of the indignant desert birds.
The darkness drops again; but now I know
That twenty centuries of stony sleep
Were vexed to nightmare by a rocking cradle,
And what rough beast, its hour come round at last,
Slouches towards Bethlehem to be born?

Yeats uses imagery and ideas to create the mood in this poem. One technique of mood which is not part of this poem is

National education commission (1964-66) popularly known as –

At about 2 years, as children vocabulary expand, they can express themselves by words and simple speeches; like : Mommy sit, daddy fix it. this is called –

Which is the followings is not an example of Relia –

‘Skill of closer’ is –

A child learns irregular past tense forms such as ‘went’, ‘saw’, etc. Later when he begins to learn the regular ‘ed’ past tense forms, he produce ‘goed’, ‘seed’ etc. instead of ‘went’, ‘saw’. This is –

______ is a type of writing in which the writer recalls an example or writes about a topic that has a personal impact on him/her.

Which of the following is not a tool of evaluation ?

A teacher in an English class reads out the text and explains it word-for-word in English. What method/approach dose he adopt in the class ?

To study of meaning an language is known as –

While teaching language to learners, a teacher should teach –

Drilling is a teaching Learning technique or a strategy in –

Remedial teaching is used to –

A teacher in a pronunciation class use the following sets of words : thin – fat, happy – sad, hot – cold, light – heavy. This sets of words represent –

English Language belongs to _______ language –

A teacher asked the students to read a story and tell the gist of the story. Here the teacher promots ________type of reading ?

যেকোন ধনাত্মক পূর্ণবর্গ সংখ্যার বর্গমূল একটি

প্রথম পাঁচটি মৌলিক সংখ্যার গড় =

শূন্য দিয়ে যেকোন সংখ্যাকে ভাগ করলে ভাগফল সর্বদাই

কোন সংখ্যার ডানদিক থেকে তিনটি করে অঙ্ক নিয়ে গঠিত সংখ্যার জোড়স্থানীয় সংখ্যাগুলির যোগফল ও বিজোড় স্থানীয় সংখ্যাগুলির যোগফলের বিয়োগফল যদি শূন্য হয় তবে সংখ্যাটি –

397854 অঙ্কটির 9 এর স্থানীয় মান হলঃ

দুটি সংখ্যার গ.সা.গু 11 এবং গুণফল 1936 হলে সংখ্যাদুটির অনুপাতের গুণফল হবে

নিম্নের কোন ক্ষুদ্রতম সংখ্যা 5, 6, 7 দ্বারা বিভাজ্য ?

পূর্ণ বর্গ সংখ্যার এককের অঙ্ক 6 হলে মূলের একক অঙ্ক হবে

0.333333…. সংখ্যাটি নিম্নের যেটির উদাহরণ –

ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর ভাজ্য ও ভাজককের গুণিতক সংখ্যার সংখ্যমানের বিয়োগফলকে

কোন পরীক্ষায় পাস নম্বর 70% হলে যদি কোন পরীক্ষার্থী 128 নম্বর পেয়ে 12 নম্বরের জন্য ফেল করে তাহলে পরিক্ষার পূর্ণমান ছিল –

পুরুলিয়া থেকে আদ্রা 20 কিঃমিঃ গতিতে যেতে এবং আসার সময় 30 কিঃমিঃ গতিতে আসতে যদি 4 ঘণ্টা সময় লাগে তাহলে পুরুলিয়া থেকে আদ্রার দূরত্ব কত ?

একটি সামান্তরিকের কর্ণ দুটি সামান্তরিককে কয়টি সমান ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট ত্রিভুজে বিভক্ত করে ?

দুই সমকোণ অপেক্ষা বড়ো এবং চার সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে বলা হয় –

কোন ব্যক্তির পারিশ্রমিক 1400 টাকা থেকে 2100 টাকা হলে ঐ ব্যক্তির পারিশ্রমিক বৃদ্ধির হার হলঃ

“What is Mathematics?” গ্রন্থের লেখক হলেনঃ

“Imaginary Geometry” নামক গ্রন্থটি গণিত বিষয়ের বিকাশপর্যায়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ

গণিতের সর্বজনবিদিত প্রকৃতির ধারণা গড়ে ওঠে –

গণিত শিক্ষার শৃঙ্খলাগত লক্ষ্যর ক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয় –

প্রাথমিক স্তরে গণিতের গুরুত্বনির্ধারণ, এই বিষয়টি

প্রাথমিক স্তরে গণিত শিক্ষার লক্ষ্যগুলির মধ্যে নিম্নের কোন বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত নয় ?

আপনার শ্রেণীকক্ষের একজন শিক্ষার্থীর ঊনচল্লিশ (39) কে উনতাল্লিশ বললো, এক্ষেত্রে তার যে ত্রুটি হল সেটি –

পূর্ববর্তী দুই পদের সমন্বয়ে পরবর্তী পদের গঠন, এটি হলঃ

গাণিতিক জ্ঞানের মাধ্যমে প্রাকৃতিক বিভিন্ন নিয়মগুলিকে যেমন ব্যখ্যা করা যায়, যখন গণিত শিক্ষার মূল্য হয় –

পাঠটীকার ক্ষেত্রে পারস্পরিক অবিচ্ছিন্ন অনুবন্ধ রক্ষা করা হয় –

শিখন নকশায় কোন পাঠ্য বিষয়ের সাধারণ ও বিশেষ উদ্দেশ্যগুলি বর্ণিত থাকবে যাতে শিক্ষক/শিক্ষিকা পাঠ্যবিষয়ের মূল বিষয়বস্তুকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহজেই সঞ্চালিত করতে পারেন । এই বিষয়টি শিখন নকশার –

হারবার্টীয় শিখন নকশার প্রেক্ষিতে পাঠ পরিকল্পনার কাঠামোর শিক্ষার্থীর পূর্বজ্ঞান যাচাই এর জন্য

গণিত শিখনে বিশেষ বিশেষ দৃষ্টান্ত থেকে সাধারণ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় –

গাণিতিক বিভিন্ন বিষয়ের সামাণ্যীকরণের ক্ষেত্রে নিম্নের কোন পদ্ধতি অধিক সহায়ক ?

স্কিনারের মতে ‘লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথে বাধাগুলি অতিক্রম করাকেই সমস্যা সমাধান পদ্ধতি বলা হয় ।’ আর এই বাধা অতিক্রমের কাজে সহায়তা করে

পৃথিবীর মহাদেশীয় পৃষ্ঠের কত শতাংশ এলাকা জুড়ে সমভূমি রয়েছে

স্থলভাগে পৃথিবীর বৃহত্তম পর্বত হল –

বায়ুমণ্ডলের মোট ভরের কত শতাংশ ভূপৃষ্ঠ থেকে 5.6 কিঃমিঃ এর মধ্যে রয়েছে ?

উত্তর মহাসাগরকে মহাসাগর হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় –

মেসোস্ফিয়ারের সর্বাধিক বিস্তার

সূর্যের উত্তরায়ণ আরম্ভ হয় –

নিম্নের কোন মহাদেশের উপর মূলমধ্যরেখা বিস্তৃত হয়নি ?

তিব্বতে নিম্নের কোন ধরনের পরিবারের প্রধান্য লক্ষ্যণীয় –

নিম্নের কোন প্রাণীটি ডাইনোসরের একমাত্র প্রকার ?

চুতিয়া নিম্নের কোন রাজ্যের উপজাতি

বড়মান্দা নামক উদ্ভিদটি হলঃ

নিম্নের কে লাইকেন (Lichens) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ?

“Gene” শব্দটি উদ্ভূত হয়েছে গ্রীক শব্দ “Genos” থেকে যার অর্থ হলঃ

নিম্নের কোন ভিটামিনের অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় ?

ডগন জনজাতি নিম্নের কোন দেশে লক্ষ্য করা যায় ?

“Environmental Science” বিষয়টির আত্মপ্রকাশ ঘটে

টিবিলিস কনফারেন্সে নির্ধারিত পরিবেশ বিজ্ঞান শিক্ষার লক্ষ্যগুলির মধ্যে নিম্নের কোনটি অন্তর্ভুক্ত নয় ?

ভারতীয় বাস্তুসংস্থান ও পরিবেশ বিজ্ঞানের জনক বলা হয় নিম্নের কোন ব্যক্তিকে ?

সম্পদের ব্যবহার, সংরক্ষণ এবং অপব্যবহার সমন্ধে সুস্পষ্ট বিজ্ঞানসম্মত ধারণার বিকাশ, এগুলি হলঃ

পরিবেশ বিজ্ঞানী হার্ট পরিবেশ বিজ্ঞান শিক্ষার কয়টি বৈশিষ্ট্য্যের উল্লেখ করেন ?

পরিবেশ বিজ্ঞান দক্ষভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিম্নের কোন বিষয়ের উপর আলোকপাত করেনা ?

নিম্নের কোন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে পরিবেশ বিদ্যা বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা ভারতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্ব পায় ?

পরিবেশ বিদ্যার জ্ঞান অর্জনে প্রকল্প সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এবং পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে । এই নির্দেশটি উল্লেখ করেছে –

পরিবেশ বিদ্যা শিক্ষার লক্ষ্যগুলিকে Daniel Vidart কয়টি গোত্রে অন্তর্ভুক্ত করেছেন ?

প্রাথমিক স্তরে পরিবেশ বিদ্যা শিক্ষার মূল লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছে

প্রাথমিকে পরিবেশের জন্য আদর্শ পঠনযোগ্য শিক্ষোপকরণ হলঃ

প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা পরিবেশ সম্পর্কে প্রশ্ন করলে শিক্ষক হিসাবে আপনার উচিত হবেঃ

প্রাথমিক স্তরে পরিবেশবিদ্যা শেখানোর জন্য নীচের কোন্‌টি জরুরি নয় ?

মধ্যাহ্ন ভোজনের পর আপনার পরিবেশবিদ্যার ক্লাসে আপনি দেখলেন শিক্ষার্থীরা মন দিয়ে কিছুই শুনছে না, এই অবস্থায় শ্রেণী শিক্ষক হিসাবে আপনার উচিৎ হবেঃ

প্রাথমিক স্তরে পরিবেশ বিদ্যা শিখন-শিক্ষণ পদ্ধতিতে নীচের কোন শিক্ষার নীতি অনুসরণ করা হয়?