বিশ্বকাপ ফুটবলের অজানা তথ্য || ফুটবলের এই তথ্যগুলি জেনে নিন || তৃতীয় পর্ব

পোস্টটি শেয়ার করুন
Rate this post

বিশ্বকাপ ফুটবলের জানা অজানা তথ্য

ফুটবলের এই তথ্যগুলি জেনে নিন

দ্বিতীয় পর্বের পর…..

আমরা বিগত পর্বে ১০০টি বিশ্বকাপ ফুটবলের অজানা তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। এই পর্বে আরও ৫০টি তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হল। তাই সময় নষ্ট না করে ফুটবলের এই তথ্যগুলি জেনে নিন

১০১. FIFA এর পূর্ণরুপ-“International Federation of Association Football“

১০২. ১৯০৪ সালের ২১শে মে FIFA প্রতিষ্ঠিত হয়।

Join us on Telegram

১০৩. ১৮৭৫ সালে সর্বপ্রথম ক্রসবারের আবির্ভাব হয়।

১০৪. ১৮৭৭ সালে সর্বপ্রথম ফুটবল খেলার দৈর্ঘ্য ৯০ মিনিট নির্ধারণ করা হয়।

১০৫. ১৮৯০ সালে সর্বপ্রথম গোলপোস্টে জাল ব্যবহার করা হয়।

১০৬. ১৮৯১ সালে সর্বপ্রথম পেলান্টি কিকের আবির্ভাব হয়।

১০৭. সর্বপ্রথম ফিফা স্বীকৃত আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৭২ সালে ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যে। যার ফলাফল ছিল ০-০।

১০৮. প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৩ই জুলাই ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে।

১০৯. সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে।

১১০. মাত্র ৪টি দল এক বিশ্বকাপের সব ম্যাচ জিতেছে। উরুগুয়ে (১৯৩০,৪), ইতালি (১৯৩৮,৪), ব্রাজিল (১৯৭০,৬ এবং ২০০২,৭) !

১১১. বিশ্বকাপে অন্তত ১০ গোল করেছেন ৭ জন খেলোয়াড়।

আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করুন এখানে ক্লিক করে

১১২. সবচেয়ে কম সময়ে হ্যাটট্রিকের রেকর্ড। ১৯৮২ সালে এল সালভাদরের বিপক্ষে ৫৯ থেকে ৭৬ মিনিটের মধ্যে হ্যাটট্রিক করেছিলেন হাঙ্গেরির লাস্লো কিস।

১১৩. ৩২ টি দল বিশ্বকাপ খেলে। কিন্তু তাদের মধ্যে মাত্র আটটি দল বিশ্বকাপ জিতেছে।

১১৪. বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয়। ১৯৮২ বিশ্বকাপে এল সালভাদরকে ১০-১ গোলে হারিয়েছিল হাঙ্গেরি।

১১৫. বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুততম গোল হাকান সুকুরের। ২০০২ সালে তুর্কির এই খেলোয়াড় ম্যাচের ১১ সেকেন্ডে গোল করেছিলেন।

১১৬. এশিয়ার একমাত্র দল হিসেবে ১০টি বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া।

১১৭. এক বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল ফ্রান্সের জাঁ ফন্টেইন।

১১৮. টানা জয়হীন থাকার রেকর্ড। ১৯৬২ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত টানা ১৭ ম্যাচ জয় পায়নি বুলগেরিয়া। এ এক অনবদ্য রেকর্ড।র

১১৯. জানেন কি? বিশ্বকাপে ১৮টি ম্যাচ খেলেছে কলম্বিয়া। প্রত্যেক ম্যাচেই অন্তত একটি গোল হয়েছে।

১২০. সবচেয়ে কম বয়সে বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টনি মিওলা (১৯৯০, প্রতিপক্ষ চেকোস্লোভাকিয়া)

১২১. বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি হার মেক্সিকোর (২৫টি)।

[ দ্বিতীয় পর্বটি পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন]

[প্রথম পর্বটি পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন]

১২২. বিশ্বকাপজয়ী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হেরেছে জার্মানি (২০)।

১২৩. সবচেয়ে কম জয় উরুগুয়ের (২০)।

১২৪. বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি লাল কার্ড দেখানো হয়েছে ২০০৬ সালে।

১২৫. বিশ্বকাপের খেলা প্রথম টেলিভিশনে সম্প্রচার হয় ১৯৫৪ সালে। এ সময় সারা বিশ্বে এটি ছিল সর্বাধিক প্রচারিত ক্রীড়া ইভেন্ট।

১২৬. ইতালীয় গোল রক্ষক এবং অধিনায়ক দিনো জফ হচ্ছে বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সী খেলোয়াড় যিনি বিশ্বকাপে নিজ দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৮২ সালের ফিফা বিশ্বকাপে তিনি ইতালীয় দলের নেতৃত্ব দেন।

১২৭. বিশ্বকাপে প্রথম পেনাল্টি থেকে গোল করতে না পারা খেলোয়াড়টি হচ্ছেন ব্রাজিলের ভালদেমার ডি ব্রিটো। ১৯৩০ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের প্রথম আসরে তিনি ওই ব্যর্থতার পরিচয় দেন।

১২৮. পেনাল্টি থেকে বিশ্বকাপে প্রথম গোলদাতা হচ্ছেন মেক্সিকোর ম্যানুয়েল রককুইটাস রোসাস। ১৯৩০ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে গোল করেছিলেন তিনি।

১২৯. কিংবদন্তি ক্রিকেট তারকা স্যার ভিব রিচার্ড হচ্ছেন একমাত্র ক্রীড়াবিদ যিনি ফুটবল ও ক্রিকেট উভয় বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৭৪ সালে এনিটগুয়ার হয়ে।

১৩০. ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ শুরু হলেও, ওই সময় বিশ্বকাপ নাম ছিলনা, ছিল ‘জুলে রিমে কাপ’। ফিফার তৃতীয় পেসিডেন্টের নাম অনুসারে এই নামকরণ।

জুল রিমে ট্রফি
জুল রিমে ট্রফি

১৩১. ১৯৪২ এবং ১৯৪৬ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারনে ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়নি।

১৩২. দর্শক সংখ্যার দিক থেকে ১৯৯৪ সালের আমেরিকা বিশ্বকাপে ম্যাচ প্রতি দর্শকের সংখ্যা ছিল সবচেয়ে বেশি। সেবারে ৬৮,৯৯১ জন করে গড়ে দর্শক হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপ, যার দর্শক সংখ্যা প্রায় ৫২,৯১৮ জন।

১৩৩. বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয় অস্ট্রেলিয়ার। আমেরিকান সামোয়াকে ২০০১ সালে ৩১-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল দলটি।

১৩৪. এক যুগ পর ফের বিশ্বকাপ দলে খেলছেন এমন খেলোয়াড়ের সংখ্যা দুজন। তারা হলেন কোস্টারিকার রানদাল আজোফেইফা এবং পোল্যান্ডের লুকাস ফ্যাবিয়ানস্কি। এর মধ্যে আজোফেইফা সেবার এক ম্যাচে সাবস্টিটিউট হিসেবে থাকলেও লুকাজ কোন ম্যাচ খেলেননি।

১৩৫. ফিফা বিশ্বকাপের অফিসিয়াল স্পনসর ম্যাকডোনাল্ডস। ১৯৯০ সালে অবিভক্ত রাশিয়ার মস্কোয় এটির পথ চলা শুরু হয়েছিল। সেই শাখাটি বর্তমানেও রমরমিয়ে চলছে।

১৩৬. রাশিয়া বিশ্বকাপের লোগো বিশ্বকাপের ট্রফির আদলে তৈরি। লোগো তৈরির সময় রাশিয়ার ঐতিহ্যকে মাথায় রাখা হয়েছে। দেশের ইতিহাস, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য, উদ্ভাবনাকে মাথায় রাখা হয়েছে। বিশেষ করে মহাকাশ গবেষণায় রাশিয়ার সাফল্যকে লোগোয় ধরে রাখার চেষ্টা হয়েছে।

১৩৭. এবার যদি পর্তুগাল এই বিশ্বকাপ জিতে তবে তারা চতুর্থ দল হবে যারা পর পর ইউরো কাপ এবং বিশ্বকাপ জিতে নেয়। এর আগের তিন দল হল জার্মানী ( ১৯৭২ সালের ইউরো এবং ১৯৭৪ সালের বিশ্বকাপ ), ফ্রান্স ( ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ এবং ২০০০ সালের ইউরো ) এবং স্পেন ( ২০০৮ সালের ইউরো, ২০১০ সালের বিশ্বকাপ এবং ২০১২ সালের ইউরো )। পর্তুগাল ২০১৬ সালের ইউরো জয়ী।

১৩৮. সুইজারল্যান্ড একমাত্র দল যারা কোনো গোল হজম না করেই বিশ্বকাপের একটি আসর শেষ করেছে। ২০০৬ সালে তারা ৪টি ম্যাচ খেলে যার একটিতেও তাদের হজম করতে হয়নি কোন গোল।

১৩৯. ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের ৬২ ম্যাচের মধ্যে ১১টিতে 0-0 স্কোর নিয়ে ড্র করেছে যা অন্য যে কোনো দলের চাইতে বেশি।

১৪০. বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি লাল কার্ড দেখা দল হল ব্রাজিল। ১১ বার কোনো ব্রাজিলিয়ান লাল কার্ড দেখেছেন। এরপরে রয়েছে আর্জেন্টিনা ১০ বার এবং উরুগুয়ে ৯বার করে লাল কার্ড দেখে।

১৪১. বিশ্বকাপের এক আসরে সবচাইতে বেশি গোল হয় ১৯৯৮ এবং ২০১৪ সালে। দুবারই ১৭১টি করে গোল হয়। অন্যদিকে, ৬৪ ম্যাচের ফরম্যাটে সবচাইতে কম গোল হয় ২০১০ সালে। সেই আসরে মাত্র ১৪৫টি গোল হয় সর্বসাকুল্যে।

১৪২. কোচ হিসেবে সর্বোচ্চ সংখ্যক বার বিশ্বকাপ আসরে অংশ নেয়া কোচ হলেন উরুগুয়ের অস্কার ওয়াশিংটন তাবারেজ। যিনি এই রাশিয়া ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮তে চতুর্থবারের মত উরুগুয়ের কোচ হিসাবে অংশ নিবেন যা অন্য যে কোনো কোচের চাইতে বেশি। এই আসরে তার ৬টি জয় ও ৬টি পরাজয় আছে এবং ৩ টি ড্র আছে।

১৪৩. ১৮৭৮ সালের আগে খেলায় কোন রেফারি থাকতো না।দুইদলের দুজন প্রতিনিধি থাকতো।সে বছরই বাঁশি ব্যাবহার শুরু হয়।এর আগে ব্যাবহার হতো চিৎকার,ইশারা,ছুটির ঘন্টা।

১৪৪. ১৮৭১ সালের আগে খেলার কোন নির্ধারিত সময় ছিল না।আলোচনার মাধ্যমে তা করা হতো।কয়েকবার বিরতির নিয়ম ছিল….তখন খেলোয়াড়রা স্নান করতো কাপড় বদলাতো বিশ্রাম নিতো।

১৪৫. ১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপ জয়ী জিনেদিন জিদানের ফ্রান্সও পরের বার অর্থাৎ ২০০২ সালে গ্রুপ পর্বে ছিটকে গিয়েছিল। তিনটি খেলায় একটিও গোল করতে পারে নি তারা, আর খেয়েছিল তিনটি গোল।

১৪৬. ১৯৬৬ সালে ৭দিনের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল বিশ্বকাপ ট্রফি। সে বছর চ্যামপিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। ট্রফিটি প্রথমবার চুরি হয় ইংল্যান্ডে ১৯৬৬ সালের মার্চ মাসে। লন্ডনে এক প্রদর্শনী থেকে এডওয়ার্ড ব্লেচলি নামেএক সাবেক সৈনিক এটি চুরি করে। পুলিশ তাকে ধরতে পারলেও ট্রফিটি পায় নি। পরে দক্ষিণ লন্ডনের নরউড এলাকার একটি পার্কে হেঁটে বেড়ানোর সময় ডেভ করবেট নামে এক ব্যক্তির কুকুর ‘পিকলস’ সেই ট্রফি খুঁজে পায় ২৭শে মার্চ।

১৪৭. তিনবার বিশ্বকাপ জেতার পর ১৯৭০ সালে ব্রাজিলকে চিরতরে দিয়ে দেয়া হয় জুল রিমে ট্রফি – কিন্তু ১৯৮৩ সালে তা হারিয়ে যায়।আর কখনোই তা পাওয়া যায় নি। ধারণা করা হয় চোরেরা কাপটি গলিয়ে সোনা হিসেবে বিক্রি করে দিয়েছে। তবে এর ভিত্তিটি সংরক্ষিত আছে জুরিখের ফুটবল মিউজিয়ামে।

১৪৮. বিশ্বকাপের গ্রুপ তালিকা দেখে ফুটবল পন্ডিতরা একটা-দুটো গ্রুপকে নাম দেন ‘গ্রুপ অব ডেথ’ বলে। কিন্তু আসলে মাঠে নামার পর দেখা যায় – যে কোন গ্রুপই যে কোন দলের জন্য গ্রুপ অব ডেথ হয়ে উঠতে পারে । এটাই বিশ্বকাপের বাস্তবতা।

১৪৯. সেরা তিনে সবচেয়ে বেশিবার থাকা দল ১২ বার : জার্মানি (১৯৩৪, ১৯৫৪, ১৯৬৬, ১৯৭০, ১৯৭৪, ১৯৮২, ১৯৮৬, ১৯৯০, ২০০২, ২০০৬, ২০১০, ২০১৪)

১৫০. প্রথম এশিয়ান দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে অংশ নেয় ইন্দোনেশিয়া। ১৯৩৮ সালের তৃতীয় বিশ্বকাপে ইন্দোনেশিয়া ডাচ ইস্ট ইন্ডিজ নামে বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিল।

রাশিয়া বিশ্বকাপ ২০১৮ ম্যাসকট
রাশিয়া বিশ্বকাপ ২০১৮ ম্যাসকট

১৫১. বিশ্বকাপের ফাইনালে একমাত্র হ্যাটট্রিককারী ফুটবলার ইংল্যান্ডের জিওফ হার্স্ট। ১৯৬৬ বিশ্বকাপে তিনি পশ্চিম জার্মানির বিরুদ্ধে এই হ্যাটট্রিক করেন।

১৫২. ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পরের বিশ্বকাপে অংশ না নেয়া একমাত্র দল উরুগুয়ে। ১৯৩০ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পর ১৯৩৪ সালের বিশ্বকাপে অংশ নেয়নি তারা।

১৫৩. বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম আত্মঘাতি গোল করেন সুইজারল্যান্ডের আর্নেস্ট লোইসচার। প্রথম পর্বের পরিবর্তিত খেলায় জার্মানির বিপক্ষে খেলতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়ান তিনি।

১৫৪. মাঠে নামার ১৬ সেকেন্ডের মধ্যেই গোল। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে নাইজেরিয়া বিরুদ্ধে দ্বিতীয় রাউন্ডে পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে ৫৯ মিনিটে মাঠে নেমে মাত্র ১৬ সেকেন্ডের মাথায় গোল করেন ডেনমার্কের এবি স্যান্ড। যা এখনও পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে দ্রুততম গোল করার রেকর্ড।

[ দ্বিতীয় পর্বটি পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন]

[প্রথম পর্বটি পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন]

#ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮, ফিফা বিশ্বকাপের নানান তথ্য, বিশ্বকাপ ফুটবলের নানান তথ্য, বিশ্বকাপ ফুটবলের অজানা তথ্য, বিশ্বকাপ ফুটবলের কিছু মজার তথ্য , বিশ্বকাপ ফুটবলের রেকর্ড, বিশ্বকাপ ফুটবলের ইতিহাস,বিশ্বকাপ ফুটবলের অতীতের কথা

Students Care

স্টুডেন্টস কেয়ারে সকলকে স্বাগতম! বাংলা ভাষায় জ্ঞান চর্চার সমস্ত খবরা-খবরের একটি অনলাইন পোর্টাল "স্টুডেন্ট কেয়ার"। পশ্চিমবঙ্গের সকল বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের এবং সমস্ত চাকুরী প্রার্থীদের জন্য, এছাড়াও সকল জ্ঞান পিপাসু জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিবর্গদের সুবিধার্থে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।  

error: স্টুডেন্টস কেয়ার কতৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত !!